গাজীপুর সদর উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ের প্রোফাইল |
||
নাম |
|
উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তার কার্যালয় |
|
|
গাজীপুর সদর, গাজীপুর। |
অফিস প্রধান |
|
উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা |
ওয়েব সাইট |
|
|
ই-মেইল |
|
gazipursadar@dyd.gov.bd |
ফোন |
|
+৮৮০২৯২০৪০৭০ |
অধিদপ্তর |
|
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর |
মন্ত্রণালয় |
|
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় |
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের ভিশন |
|
বাংলাদেশের উন্নয়ন ও গৌরব বৃদ্ধিতে সক্ষম, নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন আধুনিক জীবনমনস্ক যুবসমাজ। |
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মিশন |
|
জীবনের সর্বক্ষেত্রে যুবদের প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তাদের প্রতিভার বিকাশ ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা। |
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের কার্যক্রম |
|
|
প্রশিক্ষণ |
|
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরে দুই ধরনের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চালু আছে। ১) প্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি (জেলা কার্যালয়ে অনাবাসিক ও যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে
ক) প্রাতিষ্ঠানিকঃ
১. গবাদিপশু, হাঁস-মুরগী পালন, প্রাথমিক চিকিৎসা, মৎস্য চাষ ও কৃষি বিষয়ক প্রশিক্ষণ।
৬. রেফ্রিজারেশন এন্ড এয়ার-কন্ডিশনিং প্রশিক্ষণ।
খ) অপ্রাতিষ্ঠানিকঃ
১. পারিবারিক হাঁস-মুরগী পালন। ২. গরু মোটাতাজাকরণ। ৩. পারিবারিক গাভী পালন।
৭. ব্লক প্রিন্টিং।
১০. কুটির শিল্প/ হস্ত শিল্প ১১. ক্ষুদ্র কৃষি খামার
|
যুব ঋণ কর্মসূচি |
|
ক) আত্মকর্মসংস্থান ঋণ কর্মসূচি (ব্যক্তি কেন্দ্রিক ঋণ)ঃ
খ) পরিবারভিত্তিক ঋণ কর্মসূচিঃ
|
আত্মকর্মসংস্থান |
|
প্রশিক্ষণলদ্ধ জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে আত্মকর্মসংস্থানমূলক প্রকল্প গ্রহনের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল হওয়ার জন্য প্রশিক্ষ্যেত যুবদের উদ্বুদ্ধ করা হয় এবং প্রকল্প গ্রহণ ও পরিচালনার জন্য অধিদপ্তরের ঋণ সুবিধার পাশাপাশি কর্মসংস্থান ব্যাংক, জনতা ব্যাংক ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান হতে পুঁজি প্রাপ্তিতে সহায়তা করা হয়। সাধারনভাবে আত্মকর্মসংস্থানে নিয়োজিত যুবদের মাসিক আয় ৩০০০/- টাকা থেকে ৫০,০০০/- টাকা পর্যন্ত। তবে কোন কোন সফল আত্মকর্মী যুব মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করে থাকেন। |
সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কর্মসূচি |
|
এ কর্মসূচির আওতায় প্রশিক্ষনের পাশাপাশি এবং যুব সংগঠকদের মাধ্যমে বেকার যুবদের এইচআইভি/এইডস/এসটিডি প্রতিরোধ, প্রজনন স্বাস্থ্য, মাদক দ্রব্যের অপব্যবহার রোধ, সামাজিক রীতি-নীতি, মূল্যবোধ, জেন্ডার ও উন্নয়ন, যৌতুক, ইভটিজিং, সুশাসন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, পরিবেশ সংরক্ষণ, সিভিক এডুকেশন, ক্ষমতায়ন, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, পরিবার কল্যাণ ইত্যাদি বিষয়ে উদ্বুদ্ধকরণ ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা হয়। |
যুব সংগঠন রেজিষ্ট্রেশন |
|
যে সমস্ত স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন যুব কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে তাদের কার্যক্রমকে অধিকতর অর্থবহ ও দায়িত্বশীল করার লক্ষ্যে অধিদপ্তরের পক্ষ্যে সেসব সংগঠনকে রেজিষ্ট্রেশন দেয়ার সুযোগ রয়েছে। তালিকাভূক্তি গ্রহণেচ্ছু সংগঠন স্ব স্ব উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ের মাধ্যমে উপপরিচালকের নিকট আবেদন করতে পারে। |
যুব সংগঠন অনুদান |
|
যে সমস্ত স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন যুব কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে তাদেরকে এ কাজে উৎসাহ প্রদানের লক্ষ্যে (ক) যুব কল্যাণ তহবিল (যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সরাসরি ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত) হতে আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়। (খ) অনুন্নয়ন খাত (অধিদপ্তরের ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত) হতে আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়। এছাড়া দপ্তর হতে সময় সময় বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহন করে সংগঠন ভিত্তিক কার্যক্রমকে অনুপ্রেরণা প্রদান করা হয়। |
বিভিন্ন দিবস উদ্যাপন |
|
১ নভেম্বর জাতীয় যুবদিবস সহ অন্যান্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস উদ্যাপন করা হয়। |
ইমপ্যাক্ট-৩য় পর্যায় প্রকল্পঃ
|
|
‘‘দারিদ্র্য বিমোচনের লক্ষ্যে ব্যাপক প্রযুক্তি নির্ভর সমন্বিত সম্পদ ব্যবস্থাপনা (৩য় পর্যায়)’’ [Integrated Management of Resources for Poverty Alleviation Through Comprehensive Technology (IMPACT) (Phase-3) প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্যঃ
প্রকল্পের মূল কার্যক্রমঃ (ক) সমন্বিত খামার সম্প্রসারণ ও বায়োগ্যাস প্রযুক্তি বিষয়ক ০৫ দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণঃ পরিবেশ বান্ধব বায়োগ্যাস প্লান্টের ব্যবহার ও উপযোগিতা সম্পর্কে জনগণকে সচেতন ও উদ্বুদ্ধকরণের লক্ষ্যে প্রকল্পের আওতায় ০৫(পাঁচ) দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। বায়োগ্যাস প্লান্টের উপযোগিতা সম্পর্কে জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য উপজেলা পর্যায়ে এ প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়ে থাকে । খ) কারিগরি সহযোগিতায় বায়োগ্যাস প্লান্ট নির্মাণঃ বায়োগ্যাস প্লান্ট নির্মাণের জন্য অভিজ্ঞ ইঞ্জিনিয়ার দ্বারা কারিগরি সহয়তা প্রদান করা হয়। বায়োগ্যাস সাব এসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার কর্তৃক বায়োগ্যাস প্লান্ট নির্মাণের ব্যয় প্রাক্কলন প্রদান করা হয়। অভিজ্ঞ রাজমিস্ত্রি নিয়োজিত করে প্লান্ট নির্মাণের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত তত্ত্বাবধান করা হয়। গ্যাসের চুলা প্রজ্জ্বলন/ বিদ্যুৎ উৎপাদন পর্যন্ত যাবতীয় সহায়তা প্রদান করা হয়। গ) বাযোগ্যাস প্লান্ট নির্মাণ ও খামার সম্প্রসারণের জন্য ঋণ বিতনরণঃ বায়োগ্যাস প্লান্ট নির্মাণের জন্য সর্বোচ্চ ৫০,০০০/- এবং গবাদিপশু /পল্ট্রি খামার সম্প্রসারণের জন্য সর্বোচ্চ ২,০০,০০০/- পর্যন্ত শর্তসাপেক্ষে ঋণ বিতরণ করা হয়। ক্রমহ্রাসমান ৫% সার্ভিস চার্জ সহ ০২ বছর মেয়াদে মাসিক ২৪টি কিস্তিতে পরিশোধ করতে হবে।
|